ফ্রবুফাদ পাঁচালী

ফ্রবুফাদ পাঁচালী
শুন শুন ভক্তগণ শুন দিয়া মন।
প্রভুপাদের পাচাঁলি আমি করব বর্ণন।।
আছিল ঢ্যামনা এক অভয়চরণ নাম।
পাদ মারা কাজ তার কলকাতায় ধাম।।
প্রভুপাদ নামে সে কুখ্যাত ভুবনে।
পাদ মেরে যায় সে বৈষ্ণব সদনে।।
হাতে নিয়ে খোলকরতাল।
বকছে তারা আলবালছাল।।
আমেরিকায় গিয়ে বুড়ো ভিক্ষা করে মরে।
চিৎকার করে তারা হরে কৃষ্ণ হরে হরে।।
ঘাসপাতা খাইয়ে তৈরি করে গাধা।
তাই তো আর আরেক নাম শ্রীল প্রবুপাদা।।
চকচকে টাক যেন ইদের চাঁদ।
এই খুসিতে বৈষ্ণবরা মারো জোরে পাদ।।
শিব শিবানী কে বলে দাস আর দাসী।
আদপে তারা একটা আস্ত বড় খাসি।।
থলি নিয়ে ঘোরা নাকি শাস্ত্রের বিধান।
এই বানী দিয়ে পাদ হইল অন্তর্ধান।।
ইসকনের ঠেলায় পাদ হল জগদগুরু।
বোষ্টমের বাচ্চাগুলো নাচাচ্ছিল ভুরু।।
আমেরিকায় পাদের জাগিল নারীসঙ্গ এর ইচ্ছা।
সঙ্গে সঙ্গে ঘটাল এক মস্ত বড় কেচ্ছা।।
ছোট বাচ্চা বিয়ে করা পাদের আদেশ।
ছোট্ট নু.... নিয়ে কাজ করা মস্ত বড় আয়েশ।।
পাদের নাকি বিশাল পাছা উপুড় হলেই গন্ধ।
সেই গন্ধে বোষ্টমরা নাক করল বন্ধ।।
ভুবনেতে নাইকো পাবে পাদের মত লুচ্চা।
ইসকনেতে যোগ দিয়ে শুরু কর কেচ্ছা।।
পাদের শরণ বিনা নরকে বাস।
নরকে পাদ দেবে সবার হোগায় বাঁশ।।
হাটে বাজারে মহাজন।
পাদ কে কেলায় চোদ্দজন।।
প্রভুর মুখ থেকে বেরত পাদের বিশ্রী গন্ধ।
সেই হেতু প্রভুপাদ নাম পেল শালা অন্ধ।।
বৈষ্ণবদের প্রয়োজন প্রভুর পাদের গন্ধ।
পাদের গন্ধে মোহিত হয়ে হল তারা অন্ধ।।
একমনে একচিত্তে করবে যে পাঠ।
খুলিবে ভাগ্যের চাকা ঘুরিবে বরাত।।
পাদ পাদ পাদেশ্বর।
যিনি পাদেন তিনিই পরমেশ্বর।।
পাদ জীবন পাদ মৃত্যু পাদেই আছে গতি।
পাদ বিনা হইবে সবার নরকে ভীষণ গতি।।
ভালমন্দ খেয়ে সবাই পাদ মারো জোরে।
ধ্বনি দাও সবাই হরে পাদ হরে হরে।।
পাদের গন্ধে ছাইবে ভুবন।
একথা পাদপুরাণ শাস্ত্রের বচন।।
পাদের উপাখ্যান অপূর্ব কাহিনী।
শুনিলে প্রণাম করেন সাক্ষাত মা ভবানি।।
ভক্তিভরে যে করেনা ইহার পাঠ।
জয়পতাকা তাহারে জোরে মারেন লাথ।।
প্রভুপাদের পাঁচালি যে করেন পঠন।
বুদ্ধিনাশ হবে তাহার জানে সর্বজন।।
বোষ্টমেরা সর্বদাই পাদেশ্বরের দাশ।
পাছার মন্দিরে পাদ সদা করেন বাশ।।
পাদের পাঁচালী আজ হল সমাপন।
আনন্দেতে হরিধ্বনি কর সর্বজন।।
পাদেশ্বর প্রীতে হরিবোল হরিবোল।।
উলুলুলুলু।